১. গাভী পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ : অধিক দুধ ও মাংস উৎপাদনের লক্ষে কৃষক/ খামারীকে গাভী পালন বিষয়ে প্রক্ষিণ প্রদান করা হয় যাতে করে তার গাভী ভাল থাকে অসুখ কম হয়। অল্প জায়গায় অধিক উৎপাদন হয়। দেশী গাভী ৫ টি যে কয় লিটার দুধ দেয় উন্নত ফ্রিজিয়ান জাতের একটি গাভী তার চেয়ে অধিকদেুধ দেয়। |
২. ছাগল পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ : ছাগল পালন অত্যন্ত লাভ জনক একটি পেশা। ছাগলকে গরীবের গাভী বলা হয়। সাধারনত গরীব খামারীকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। ছাগল বছরে ২ বার বাচ্চা প্রসব করে। অল্প সময়েই বাচ্চা গুলো বড় হয়।একসাথে ২ টা থেকে ৬ টা পর্যত বাচ্চা দেয়।ছাগলের বাসস্থান, টিকা প্রদান, ঔষধ, খাদ্যের তালিকা সকল বিয়য়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। ছাগলে দুধ সহজ প্রাচ্য যা সহজেই হজম হয়। ছাগলের দুধ এজমা রোগীর জন্য খুবই উপকারী। পুরুষ ,মহিলা , বালক ,বালিকা সহজেই লালন পালন করতে পারে। |
৩. ভেড়া পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ : ভেড়া সহজেই লালন পালন করা যায়। ভেড়া গরু সাথেও লালন পালন করা যায়। ভেড়ার মাংসে চরবি কম। ভেড়া নেত্বৃত্ব পছন্দ করে। একটি ভেড়াপিছনে সকল ভেড়া সারি বদ্ধভাবে চলাচল করে।ভেড়ার খাদ্য খরচ কম। লাভ বেশী। ২-৩ টি বাচ্চা প্রসব কেরে।ভেড়া সকল খাদ্য খায়। ভেড়ার লোম দিয়ে উল তৈরী করা হয়। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস